শুক্রবার, ১৫ মে, ২০১৫

সবজান্তা

ফাস্টফুড আছে, স্লো ফুড নেই কেন?
 
স্লো ফুড আছে, বিষের কারণে সেগুলোকে স্লো-পয়জন বলা হয়

এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমিপরের লাইনটা কী?
 
স্যরি, পরের লাইনটাও আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না

প্রাইজবন্ডটা কি কোনো উপায়ে আমাকে দেওয়া যায়?
 
ধরে নিন আপনি পেয়ে গেছেন (বাকি পুরোটাইcontinue

প্রশ্নের উত্তর

রশ্ন: কোন প্রশ্নের উত্তরে কখনো হ্যাঁবলা যায় না?


উত্তর: তুমি কী ঘুমাচ্ছ?


পল্টু: কারণ, আমার বাবা বিদলকে সমর্থন করেন, আমার মা-ও বিদলকে সমর্থন করেন
শিক্ষক: হুমতোমার বাবা যদি বোকা হন, তোমার মা যদিcontinue

ঘটা করে বিয়ে আর প্রেম করে বিয়ের মধ্যে পার্থক্য

দুই বন্ধু রঞ্জু আর সঞ্জুর মধ্যে কথা হচ্ছে
রঞ্জু: বল তো, ঘটা করে বিয়ে আর প্রেম করে বিয়ের মধ্যে পার্থক্য কী?
সঞ্জু: এটা তো খুবই সোজা
রঞ্জু: আহা বল না
সঞ্জু: শোন, পার্থক্যটা খুবই সাধারণপ্রেম করে বিয়ে করলে নিজের প্রেমিকাকে বিয়ে করতে হয়, আর ঘটা করে বিয়েতে অন্যের প্রেমিকাcontinue

বিয়ের আগে বাঘ

বনের ভেতর এক বাঘের বিয়েসেই খুশিতে বনের সব পশুই নাচ-গান শুরু করেছে বনের এক কোণায় একটা গাধার নাচ দেখে এক বাঁদর তাকে জিজ্ঞেস করলো, ‘আরে গাধা ভাই, তুমি অযথা নাচছো কেন?’
গাধা রেগে বলল, ‘এই বনে আজ আমার ছোট ভাইয়ের বিয়েআমি নাচবো না তো নাচবেটা কে, শুনি?’
বাঁদর আবারও প্রশ্ন করল, ‘বাঘ আবার কবে থেকে তোমার ভাই হলো?’
আরে বাঁদর, বিয়ের আগে আমিও বাঘ ছিলামবাঘের ক্ষেত্রেও তো একই ঘটনা ঘটবেতাহলেcontinue

বিক্রয়কর্মী

প্রেমিকার জন্য আংটি কিনতে জুয়েলারির দোকানে গেছে নাহিন
নাহিন: একটা আংটি দেখান তোআমার হবু বউকে দেব
দোকানদার: দামি কিছু দেখাব?
নাহিন: আরে না, কম দামি হলেইcontinue

মেয়েদের মন

পল্টু হেঁটে যাচ্ছিল বনের ভেতর দিয়েঘুটঘুটে অন্ধকারহঠাৎ শোনা গেল অশরীরী আওয়াজ, ‘পল্টু
পল্টু: কে? কে কথা বলে?
অশরীরী: ভয় পেয়ো নাআমি ইচ্ছাপূরণ দৈত্যআজ এই শুভদিনে আমি তোমার একটি ইচ্ছা পূরণ করববলো, কী চাও তুমি?
সাহস ফিরে পেল পল্টুবলল, ‘আমার জন্য পুরো বিশ্ব পরিভ্রমণ করে আসবে, এমন একটা ট্রেন সার্ভিস চালু করে দাও, যেন আমি ঘুরে ঘুরে সব দেশের নববর্ষেরmore read

নিশ্চিত হলাম

মা ও ছেলের মধ্যে চ্যাটে কথোপকথন চলছে
মা: হোমওয়ার্ক শেষ করেছ?
মা: ভাত খেয়ে থালাবাসন ধুয়ে রাখবে কিন্তু
মা: দরজা-জানালাগুলো বন্ধ করেছ?
মা: জামাকাপড়গুলো ইস্ত্রি continue

বৃহস্পতিবার, ১৪ মে, ২০১৫

ফাদার এবং গাধা

একজন ফাদার চার্চের জন্য কিছু টাকা তুলতে চান। তিনি বিশপকে জিজ্ঞেস করলেন, কিভাবে কিছু টাকা আয় করা যায় বলুন ত! চার্চে কিছু সংস্কার কাজ করা হবে। কিন্তু ফান্ডে যথেষ্ট টাকা নাই।

বিশপ বুদ্ধি দিলেন, শহরে ঘোড়ার রেস হয় প্রতি সপ্তাহে। একটা ঘোড়া কিনে সেখানে অংশ নাও।

পরের সপ্তাহেই ফাদার গেলেন ঘোড়া কিনতে। কিন্তু ঘোড়ার দাম শুনে তার চক্ষু চড়ক গাছে। বেচারা আর কিছু কিনতে না পেরে একটা গাধা কিনে নিয়ে চলে এলেন।

শহরে এসে ভাবলেন, কিনছি যখন গাধা, সেটাকেই রেসে লাগাই। কি আর এমন হবে যদি হেরে যাই।

রেসের ময়দানের সবাইকে অবাক করে দিয়ে গাধাটা ঘোড়ার রেসেই তৃতীয় হয়ে বসল। শহর জুড়ে গাধার প্রশংসা আর তার কীর্তির আলাপ হচ্ছে। পত্রিকাগুলাও পরদিন ফলাও করে খবর ছাপাল, Father’S ASS SHOWS!!!

ফাদার গাধাটাকে খুব ভালো ভালো খাবার দেয়া শুরু করলেন। পরের সপ্তাহেও

আদর করবেন যেভাবে


প্রথমে চুমু দিন।
এরপর জড়িয়ে ধরে বিছানায় শুইয়ে দিন।
জোর-জবরদস্তি করবেন না ভুলেও।
এরপর আস্তে আস্তে নিচে হাত ঢুকিয়ে চেক

নেটওয়ার্কের কারনে যেভাবে কুদ্দুস এর

খাচ্চরটেল (Airtel) এর নেটওয়ার্কের কারনে যেভাবে কুদ্দুস এর (Relation) বারোটা বেজে গেলোঃ কুদ্দুসের গার্লফ্রেন্ডঃ হাই জান! (Message sent)
কুদ্দুস বলো জানু! (Message sending failed)

… কুদ্দুসের গার্লফ্রেন্ডঃ তুমি কই?? উত্তর দাও না কেন?!? (Message sent)
কুদ্দুসঃ জান,আমি তো এখানেই! মেসেজ পাঠালাম তো! (Message sending failed)

কুদ্দুসের গার্লফ্রেন্ডঃ তুমি কি আমাকে Ignore করতেছো? (Message sent)
কুদ্দুসঃ না না জা

ম্যাঙ্গো ট্যুরে চাপাই নবাবগঞ্জ

এক বন্ধু বলল, ম্যাঙ্গো ট্যুরে যাবে নাকি? আমি রাজি হয়ে গেলাম। কাকরাইল থেকে খুব ভোরে যাত্রা শুরু হল। শুক্রবার হলেও জ্যাম ঠেলতে ঠেলতে চাপাই নবাবগঞ্জের দিকে আমাদের গাড়ি ছুটে চল্ল। পথে জুমার নামাজের কিছুক্ষণ বিরতি। তারপর নাটোর উত্তরা গণভবন, রাণীভবানীর রাজবাড়ি। সেখান থেকে পদ্মার পাড়ে রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ, সারদা পুলিশ একাডেমী দেখলাম। রাতে রাজশাহী অবস্থান। পরদিন ভোরে পদ্মার পাড় ধরে চলে যাওয়া হাইওয়ে দিয়ে চাপাই চল্লাম। রাস্তার দুপাশে যতদূর চোখ যায় শুধু আমের বাগানআমগুলো এমনভাবে ঝুলে আছে যেন মাটিতে শুয়ে আম পাড়া যাবে। অথচ ছোট-বড় কেউ আম পাড়ে না! এখানকার লোকজন এত ভদ্র! পরে জানতে পারলাম, আম বিষয়ে এখানে আইনকানুন ভীষণ কড়া। অনুমতি ছাড়া আম পাড়লে সেটা খুনোখুনি পর্যায়ে চলে যায়। তবে তলায় পড়া আমের কোন মালিকানা নেই, যে পাবে সেটা তার। আমের এত প্রাচুর্য কানসাট বাজারে
মাইল রাস্তার দুপাশে হরেক পদের আম। গোপালভোগ, হিমসাগর, ক্ষিরসাপাত, নেংড়া, আম্রপলি, আশ্বিনা, ফজলি, কাজিপসন্দ, রানীপছন্দ, গোলাপমুখী ইত্যাদি ঝুড়ি ভর্তি আমের সমাহার। তিনমাস ধরে এখানে এই জমজমাট ব্যবসা চলবে। আমরা সোনা মসদিজ স্থলবন্দরের দিকে এগিয়ে আর আমস্রোত দেখছি। স্থানীয়রা সকালে আম আর গরম গরম কালাই রুটি দিয়ে নাস্তা করে। স্থল বন্দরে ভারতের অংশে প্রাচীন গৌড়ের রাজধানী প্রবেশ গেট দেখলাম। সুলতানি আমলের দরসবাড়ি মাদ্রাসা, শাহ নেয়াতুল্লাহর সমাধী, তোহাখানা, শাহ সুজা মসজিদ, গোরস্থান এবং ছোট সোনা মসজিদ
দেখে শনিবার রাতে ঢাকা ফিরে আসলাম। এই ভ্রমনে আমাদের সাথে একজন ইতিহাসবিদ ছিলেন, সারাপথ তিনি স্থানগুলোর বিস্তারিত বর্ণনা দিয়েছেন। আম খাওয়া আর আমযজ্ঞের সাথে এই ইতিহাস ধারা বর্ণনা আমাদের খুবই আনন্দ দিয়েছে।





                                শাহ সুজার কীর্তি, তোহাখানা, মসজিদ ও সমাধি কমপ্লেক্স

বাংলা জোকস » শুধু ১৮+

মিথ্যুক বউ

১ম বন্ধুঃ দোস্ত, আমার বউটারে আর বিশ্বাস নাই। খালি মিথ্যা কথা কয়। কী যে করি!
২য় বন্ধুঃ কেন, কী হইছে দোস্ত?
১ম বন্ধুঃ আর কইস না। কাল রাতে আমি বাড়ি ছিলাম না। সকালে আইসা দেখি বউ ঘরে নাই। দুপুরে ফিরতেই জিগাইলাম, কই গেছিলা? কয় তার বোনের বাড়িতে বেড়াতে গেছিল।
২য় বন্ধুঃ হুম, তয় বিশ্বাস না করার কী হইল?
১ম বন্ধুঃ আরে তার বোনতো রাতে আমার লগে ছিল।


সকাল থেকে দেখতে পাচ্ছি

রাজধানীতে দুপুরে বাসায় কেউ নেই। এক ভদ্র মহিলা কাপড় চোপড় খুলে গোসল করছেন। এমন সময় বাসার কলিং বেল বাজল। মহিলা ভাবলো, এমন দুপুর বেলায় কারও আসার কথা নয়। নিশ্চয় ফকির এসেছে। শরীর ভিজিয়েছি আবার কাপড় পড়বো? আচ্ছা কাপড় ছাড়াই লুকিং গ্লাস দিয়ে দেখি কে? যদি ফকির হয় তাহলে ভিতর থেকেই না করে দিবো ভিক্ষা দেওয়া যাবেনা। মহিলা দরজার ফুটা দিয়ে দেখেন, ফকির নয়, এসেছে পাশের বাসার অন্ধ ছেলে রাজু। মহিলা ভাবলেন, কাপড় গায়ে নেই, অন্ধ রাজুর সাথে দরজা খুলে কথা বললেও সমস্যা কি? ও তো আর দেখবেনা আমি ল্যাংটা। দরজা খুলে-
মহিলাঃ কি ব্যাপার রাজু তুমি এই দুপুর বেলায়, আবার তোমার হাতে মিষ্টিও দেখছি?
অন্ধ রাজুঃ জী খালাম্মা, এই মিষ্টিগুলো রাখেন, আম্মা পাঠিয়েছে।
মহিলাঃ কি কারনে মিষ্টি রাজু?
অন্ধ রাজুঃ খালাম্মা আমি আজ সকাল থেকে দেখতে পাচ্ছি।

বউয়ের রাগের কারণ

বউকে নিয়ে ক্রিকেট খেলা দেখতে গেছি। একটা করে ব্যাটসম্যান যাচ্ছে আর মিনিট পাঁচেক খেলেই আউট হয়ে ফিরে আসছে। শেষ তো আমার মাথাই নষ্ট। গেলাম রাগ হয়ে। ধ্যাত একটা প্লেয়ারও ভালো না। চলো বাসায় যাই।
সাথে সাথে বউ বলল, দেখলে রাগটা কেনো হয়?


ভাবী জানে কেমনে

অফিস থেকে ফেরার সময় রেললাইনের পাশে অনেক লোকের জটলা দেখে উকি দেন, সাব্বির ভাই। দেখেন ট্রেনের নীচে পড়ে একটি লোক মারা গেছে এবং তার চেহারা ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছে। চেনাই যাচ্ছেনা। কেবল ১১ ইঞ্চি লম্বা পুরুষাংটি একদম অক্ষত আছে। সবাই বলছে এটা দিয়েতো আর লোক চেনা যাবেনা।
সাব্বির ভাই মন খারাপ করে বাসায় ফিরে বউকে বলেছেন, জানো একটা এক্সিডেন্ট দেখলাম ঐ নাখালপাড়া রেললাইনের ওখানে।
ভাবী বললো কি হয়েছে, কিভাবে হয়েছে? সাব্বির ভাই বললো, দুঘটনার শিকার লোকটিকে কেউ চিনতেই পারছেনা, সব ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছে। কিন্তু লোকটির ১১ ইঞ্চি লিংগটা অক্ষত আছে। এই কথা শুনা মাত্র ভাবী চিৎকার করে বললো, হায় আল্লাহ! পরশ মারা গেছে?

প্রথমে যা ভেবেছিলেন

এক অনুষ্ঠানে এক জোকার এসেছে লোক হাসানোর জন্য। সে তার প্যান্টের পকেটে হাত ঢুকিয়ে সবাইকে জিজ্ঞেস করল, বলেন তো আমি কি ধরেছি?
সবার মাঝে ছি ছি পড়ে গেল।
জোকার তখন পকেট থেকে একটা কলম বের করে দেখালো, আপনাদের ধারণা ঠিক না। আমি এই কলম ধরে ছিলাম।
তারপর সে আবার পকেটে হাত ঢুকালো। বলল, বলেন তো এইবারে আমি কি ধরেছি?
একেক জন একেক কথা বলা শুরু করল। কেউ বলল মানিব্যাগ, কেউ চাবি, কেউ মোবাইল।
জোকার তার খালি হাত পকেট থেকে বের করল। বলল, হয় নি। এবারে আপনারা প্রথমে যা ধরার কথা ভেবেছিলেন সেটাই ধরেছি।


ঘটনা আরো সাংঘাতিক হতে পারত

চায়ের দোকানে আড্ডা হচ্ছে। এক লোক বললেন, ঘটনা শুনেছেন। গত রাতে আমাদের এলাকার মজনু সাহেব বাড়িতে ফিরে দেখেন, তার স্ত্রী তার এক বন্ধুর সঙ্গে শুয়ে আছেন। তিনি রাগ দমাতে না পেরে সঙ্গে সঙ্গে রিভলবার বের করে গুলি করে দু’জনকেই মেরে নিজেও আত্মহত্যা করলেন।
পাশে বসে থাকা রাকিব সাহেব বললেন, এটা তো তেমন কিছুই নয়, ঘটনা আরো সাংঘাতিক হতে পারত।
লোকটি বললেন, কি বলেন? এক সাথে ট্রিপল ট্রাজেডি, আর আপনি বলছেন কিছুই না, আরো সাংঘাতিক হতে পারত? তো এর চেয়ে আর কি সাংঘাতিক হতে পারত?
রাকিব সাহেবঃ গতকাল যদি সোমবার না হয়ে বৃহস্পতিবার হতো তাহলে ঐ গুলিটা আমাকে খেয়েই মরতে হতো।


আপনি তো জানেন…

বিদিশা বাইরে যাইবেন, কিন্তু তার শখের লাল প্যান্টিখান পাইতেছেন না। স্বাভাবিকভাবেই দোষ পড়লো বুয়ার উপর। তাকে চার্জ করা হইলো। আরশাদের বুয়া বলিয়া কথা।
সে ক্ষিপ্ত হইয়া আরশাদের কাছে ফরমাইলো “সাহেব ! বিবিসাব কয় আমি নাকি হের প্যান্টি চুরি করছি! সাহেব আপনি তো জানেন, আমি নিচে কিছু পড়িনা।”


আমার কি কোনো বন্ধু থাকতে পারে না

বিদেশ থেকে দুবছর পর বাড়ি ফিরে হাসান দেখল তার বউয়ের কোলে ছয় মাসের একটা বাচ্চা।
হাসান বউকে বলল, এটা কার বাচ্চা?
: কার আবার, আমার।
: কী! বল, তার নাম বল! কে আমার এত সর্বনাশ করেছে!
বউ চুপ।
: বল, কে সে? নিশ্চয়ই শয়তান জামাল!
: না
: তা হলে নিশ্চয়ই শয়তান জাফর!
: না, তাও না।
: তা হলে কে?
: তুমি শুধু তোমার বন্ধুদের কথাই বলছ আমার কি কোনো বন্ধু থাকতে পারে না।


বউকে মারাই সহজ

বিচারক : আপনি বলেছেন- আপনার বন্ধুর সঙ্গে অবৈধ প্রণয় চলছিল বলে বউকে খুন করেছেন। কিন্তু আপনি আপনার বন্ধুকে খুন না করে বউকে খুন করলেন কেন?
আসামি : হুজুর আমার অনেক বন্ধু। সপ্তায় একজন করে বন্ধুকে মারার চেয়ে বউকে মারাই সহজ মনে হল তাই।

সেন্স অব হিউমার

রাত্রিবেলা। সব কাপড়চোপড় খুলে ফেলে স্ত্রী স্বামীর গলা জড়িয়ে ধরে বলল, এই বলনা আমার কোন জিনিসটা তোমার খুব ভালো লাগে? আমার সুন্দর চেহারার মুখটা নাকি আমার সেক্সি বডিটা?
স্বামী কিছুক্ষণ স্ত্রীর মুখ ও শরীরের দিকে চোখ বুলিয়ে তারপর বলল, তোমার সেন্স অব হিউমার!


সারপ্রাইজ গিফট

: তোর স্যুটটা তো বেশ সুন্দর। কোথায় পেলি?
: এটা আমার স্ত্রী আমাকে দিয়েছে একটা সারপ্রাইজ গিফট হিসেবে।
: কেমন সারপ্রাইজ গিফট?
: আমি অফিস থেকে ফিরে দেখি সোফার উপর এই স্যুটটা পড়ে আছে।


আর না ঘুরে

স্বামী: ঢুকছে?
স্ত্রী: হুম্
স্বামী: ব্যাথা পাও?
স্ত্রী: না
স্বামী: ভালো লাগছে?
স্ত্রী: হুম্
স্বামী: তাহলে চলো, আর না ঘুরে এই জুতাটাই কিনি।

অভাব

একটা পিচ্চি ছেলে আরেকটি পিচ্চি মেয়ে পাশাপাশি দুইটি বাড়িতে থাকে। ছেলেটির মা ছেলেটিকে একদিন একটা ফুটবল কিনে দিল। ছেলেটি সেটা মেয়েটিকে দেখালে মেয়েটি বলল আমাকে খেলতে নাও। ছেলেটি বলল, ‘এটা ছেলেদের খেলা। তুমি খেলতে পারবে না।’
মেয়েটি মন খারাপ করে চলে গেল। পরেরদিন মা’কে বলে নিজে একটা ফুটবল কিনে ছেলেটিকে দেখিয়ে দেখিয়ে বাড়ির সামনে একা একা খেলতে লাগল।
ছেলেটি এবার একটা সাইকেলের ব্যবস্থ
া করে মেয়েটিকে দেখিয়ে বলল, ‘তুমি এটা চালাতে পারবে না।’
কিন্তু দেখা গেল পরেরদিন মেয়েটিও সাইকেলে চড়ছে।
ছেলেটি এবার প্যান্ট খুলে নিজের গোপনাঙ্গ দেখিয়ে বলল, ‘এবার যাও, পারলে তোমার মা’কে বলো তো এমন কিছু তোমাকে কিনে দিতে পারে কিনা?’
পরের দিনে মেয়েটি বাড়ির আঙিনায় দাঁড়িয়ে নিজের প্যান্ট খুলে নিজের গোপনাঙ্গের দিকে ইঙ্গিত করে বলল, ‘মা বলেছে যতদিন আমার এইটা থাকবে ততদিন তোমার মত ওরকম জিনিসের অভাব হবে না।’


শুরুর লগেই শ্যাষ

এক সুন্দরী মহিলা গেছে পুলিশের কাছে অভিযোগ করতে: ছার, আমার ইজ্জত লুইট্যা লইসে এক বজ্জাত, লম্পট ক্রিকেটার।
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ক্রিকেটার?
মহিলা: ওই লুকের হাতে গলাভস, মাথায় হেলমেট আর পায়ে প্যাড আছিলো। আর আমার মুনে হ্য় বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান আশরাফিল আছিলো।
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ওইডা আশরাফিল?
মহিলা: আরে বেশীক্ষণ টিকে নাই তো। শুরুর লগেই শ্যাষ।

মেয়ে আর বাচ্চাদের মধ্যে পার্থক্য

পদা: বলতো গদা, ছোট ললিপপ পেলে কারা সবচেয়ে বেশি সুখী হয়?
গদা: কারা?
পদা: বাচ্চারা। আর কারা সবচেয়ে বেশি অসুখী হয়?
গদা: কারা?
পদা: মেয়েরা!

পুরাই মাথা খারাপ অবস্থা

স্বামী বাইরে থাকে। পুরাই মাথা খারাপ অবস্থা। ফোন করে স্ত্রীকে অনেক আদর করল। আদর করার এক পর্যায়ে স্ত্রীকে বলল একটা ফুল বডির ছবি এমএমএস করে পাঠাতে। ফুল ন্যাকেড!
স্ত্রী স্বামীর কথা মত ছবি পাঠাল। বিছানায় শোয়া। ফুল ন্যাকেড। হাতে কোন ফোন নাই।

জামাই হওয়ার উপায়

: তো, তুমি আমাদের মেয়েকে বিয়ে করে আমাদের জামাই হতে চাও?
: আসলে ঠিক তা নয়। তবে বিয়ে না করে অন্য ভাবে জামাই হওয়ার উপায় থাকলে বলতে পারেন।


এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া

পঞ্চাশোর্ধ এক ব্যবসায়ী সুন্দরী এক কল গার্লের সেবা গ্রহণ করলেন এবং তাকে নগদ টাকা না দিয়ে তার অফিসে একটি বিল পাঠাতে বললেন। বিলতো আর গৃহিত সেবার নামে করা যাবে না তাই ব্যবসায়ী গার্লকে পরামর্শ দিলেন তুমি এমন একটা বিল আমার অফিসে পাঠাবে যেন আমি তোমার কাছ থেকে একটি এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়েছিলাম।
যথারীতি গার্ল পরের সপ্তাহে ব্যবসায়ীর অফিসে একটি বিল পাঠালেন।
এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া বাবদ ৫০০০ টাকা ।
ব্যবসায়ী সভাব সুলভ কারনে সেই বিলও কাটলেন ২৫০০ হাজার টাকা কেটে বাকী আড়াই হাজার টাকা পাঠালেন গার্ল এর কাছে। বিল কাটার কারন হিসেবে তিনি লিখলেন :
১) আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) একদম নতুন আগে কেউ ব্যবহার করেনি, কিন্তু ভাড়া নেয়ার পর দেখলাম এটি আগেও ভাড়া হয়েছে।
২) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) অনেক ছোট এবং সুন্দর, কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম অনেকে এই এ্যাপার্টমেন্ট ব্যবহার করায় এর আকার অনেক বড়। এত বড় এ্যাপার্টমেন্ট আমার পছন্দ নয়।
৩) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) অনেক গরম হবে ,
কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম এটি একেবারেই ঠান্ডা ।
কলগার্ল ব্যবসায়ীর এই কারন সহ অর্ধেক পেমেন্ট পেয়ে রেগে গেলেন এবং আড়াই হাজার টাকা ফেরত পাঠিয়ে দিয়ে পুরো ৫০০০ টাকা দেবার অনুরোধ করলেন এবং ব্যবসায়ীর কারন গুলোর বিপরীতে লিখলেন:
১) তুমি কি করে ভাবলে এত সুন্দর এ্যাপার্টমেন্টটি (??) ভাড়া না হয়ে এতদিন পরে থাকবে?
২) এ্যাপার্টমেন্টটি (??) আসলে সুন্দর এবং ছোটই ছিল, কিন্তু তোমার যদি এই এ্যাপার্টমেন্টটি (??) ভর্তি করার মত ফার্নিচার (??) না থাকে তাহলে আমার কি করার আছে?
৩) এ্যাপার্টমেন্টটিতে (??) আসলে অনেক গরমই ছিল কিন্তু তুমিতো জানই না এটা কি ভাবে অন করতে হয়।
তাই আমার পুরো পাওনা ৫০০০ টাকাই দিতে হবে।


জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে

প্রচণ্ড অলস এক লোক বড়শিতে মাছ তুলে বসে আছে।
পাশ দিয়ে একজনকে যেতে দেখে কোমল স্বরে বললেন, ভাই মাছটা একটু খুলে দেবেন?
একটু বিরক্ত হয়েও মাছটা খুলে দিলেন লোকটি। তারপর বললেন, এত অলস আপনি! এক কাজ করেন- একটা বিয়ে করেন। ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য করতে পারবে।
উত্তর এলোঃ ভাই, আপনার জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে আছে?

সেই কুটিকালে সেঞ্চুরী মারছে

এক ট্রাইনেশান প্রোগ্রামে ঈভা রহমানের গান চলতাসিলো। বেশী বোরিং লাগায় জয়সুরিয়া, শেওবাগ আর আছড়াফুলের বউ গল্প শুরু করসে। শেওবাগের বউয়ের আবার জামাইর মতো মুখ পাতলা। সে জয়সুরিয়ার বউরে কইলো: আপনের হাসব্যান্ড তো বুইড়া হইয়া গেসে, তার গায়ে কি কুনু শক্তি আছে?
জয়সুরিয়ার বউয়ের প্রেসটিজে লাগসে তার হাসব্যান্ডরে বুইড়া কইসে। সে উত্তর দিলো: ওহে মুখরা রমণী, ভুইল্যা যাইয়োনা, সে কিন্তু অলরাউরান্ডার ব্যাটে (!) না পারলে ঠিকই বলে(!) পুষাইয়া দেয়।
শেওবাগের বউ কয়: আমার হাসব্যান্ড কিন্তু হার্ডহিটার। তার স্ট্রোকগুলান (!)….. আহ হা হা হা বলার মতো না।
আশরাফিলের বউ চিন্তা করতাসে, এইরে খাইসে। আমার জামাইতো এর কোনোটাই না, আমি কি কই? বড়ই শরমের কতা। সে এট্টু চিন্তা কইরা গলা খাকরি দিয়া কইলো: আমার হাসব্যান্ডও কিন্তু কম না। সেই কুটিকালে সেঞ্চুরী মারছে। এখন বুঝেন, তার বিচি কখন পাঁকসে।

নগ্ন মেয়ে দেখলে জমে পাথর

দুইটা বালক একদিন খেলতে খেলতে সাগর পাড়ে চলে এল। সেখানে তারা দেখতে পেল স্বল্পবসনা মেয়েরা রৌদ্রস্নানরত। হঠাত একটা বালক পিছন দিকে দৌড়ে পালাতে লাগল। অন্য বালকটি বুঝতে পারল না তার কি হয়েছে এবং কেন এভাবে দৌড়ে পালাচ্ছে। সে তার পিছন পিছন আরো জোরে দৌড়ে এসে তাকে ধরে ফেলল।
- কিরে, এভাবে দৌড়ে পালাচ্ছিস কেন?
- মা বলেছিল আমি যখন নগ্ন মেয়ে দেখব, তখন জমে পাথর হয়ে যাব।
- আরে তোর মা তোকে ভয় দেখিয়েছে।
- নারে, মেয়েদের দেখা মাত্রই একটা জায়গায় শক্ত হতে শুরু করছিল।

বাংলা সিনেমা নিয়ে একটি মজার ভাবনা। না পড়লে চরম মজা মিস করবেন।

বাংলা সিনেমা নিয়ে একটি মজার ভাবনা। (না পড়লে চরম মজা মিস করবেন) স্কুলের সিলেবাসে বাংলা, ইংরেজির মত বাংলা সিনেমা নামেও যদি কোন বিষয় পাঠ্য থাকত! তাহলে পরীক্ষায় যেসব প্রশ্ন আসত:- → বাংলা সিনেমায় শাকিব খানের কৃতিত্ব বর্ণণা কর। → ‘অনন্ত জলিল বাংলা সিনেমার অভিশাপ নয়, আশীর্বাদ’ বুঝিয়ে লিখ। → ‘আনোয়ার হোসেনের হার্ট এটাক বাংলা সিনেমার অপরিহার্য উপাদান।’ যুক্তি সহকারে ব্যাখ্যা কর। → ‘নগ্নতাই অশ্লীলতা নয়।’ এই উক্তির আলোকে ময়ুরীর চরিত্র আলোচনা কর। → ন্যাকামি কাকে বলে? মেহজাবিনের ন্যাকামি উদাহরণসহ আলোচনা কর। → ১০টি তামিল সিনেমার কাহিনী জোড়া দিয়ে একটি সফল বাংলা সিনেমা তৈরির কৌশল বর্ণণা কর। → ‘রিকশাওয়ালার প্রেম’ সিনেমার নামকরণের সার্থকতা বিচার কর। → সিনেমার শেষ দৃশ্যে পুলিশ আসার যুক্তিগত কারণসমূহ আলোচনা কর। → সিনেমার শেষ দৃশ্যে নায়ককে বাঁচাতে গিয়ে সাইড নায়িকা মারা যায় কেন? উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দাও। → ‘বাংলা সিনেমা অস্কার পেলে আনোয়ার হোসেন সত্যিকারের হার্ট এটাক করবে।’ এই উক্তিটির সত্যতা যাচাই কর। তা প্রশ্ন কমন পড়ছে? ফুল আনসার করতে পারবেন তো???

বউ নিয়ে রচনা

রচনাঃ বউ * মার্কসঃ ২০ * সময়ঃ ১ ঘন্টা “বউ ” ☞ বউ একটি গৃহপালিত প্রানী। ☞ এরা গিন্নী নামেও পরিচিত। ☞ এরা সাধারন মানুষের মত। ☞ হাত,পা,নাক,কান সবই আছে। ☞ তবে জিনগত সূত্রে চুপা বলে একটা জিনিস পেয়েছে। ☞ পাশের বাসার ভাবীর সাথে

কয়েকটি হাসির কৌতুক । পড়েন এবং হাসেন।

মা দেখলো ছেলে গাল চেপে ধরে কাঁদছে। বলল - কিরে কাঁদিস কেন?
ছেলে- বাবা দেয়ালে পেরেক মারতে গিয়ে আঙুলে ব্যাথা পেয়েছে।
মা- তো এতে কাদার কি আছে? বাবা বড় মানুষ না, এটুকু ব্যাথায় তার কিছু হয়?
ছেলে- আমিতো প্রথমে হেসেইছিলাম... সেজন্যইতো বাবা আমাকে...


মিসেস পান্না দেখলেন তার পাশের বাসার পিচ্চি ছেলেটা রাস্তার মোড়ে দাড়িয়ে সিগারেট ফুকছে। তিনিতো রেগে কাই। তোতলাতে তোতলাতে বললেন - এ এ এই পিচ্চি...তুমি যে সি সি সি সিগারেট খাও তোমার বাবা মা জানে?
ছেলেটা একটুও না চমকে বলল - আর আপনি যে চান্স পেলেই পরপুরুষের সাথে কথা বলেন সেটা আপনার স্বামী জানেতো কাকী মা?


শিক্ষক বললেন-করিম বিপরীত শব্দ বলতো - দোজখ।
করিম- বেহেশত।
শিক্ষক- ভালো।
করিম- খারাপ।
শিক্ষক- বস।
করিম - দাড়াও।
শিক্ষক- আজব!
করিম - স্বাভাবিক।
শিক্ষক- আচ্ছা বেয়াদব ছেলেতো!
করিম- স্যার এইটা পারি না।
এবং